ছাত্রদের টাকা আয় করার পরীক্ষিত ৭টি উপায়
পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইনে ছাত্রদের টাকা আয় শুরু করার উপায়
- কিভাবে ছাত্র অবস্থায় টাকা আয় করা যায়
- Traditional Tuition বা Part Time Job করে অনলাইনে টাকা আয় করার উপায়
- ফ্রিল্যান্সিং করে ছাত্রদের টাকা আয় করার উপায়
- কানেক্টর হয়ে যেভাবে ছাত্র অবস্থায় টাকা আয় করা সম্ভব
- Be a writer for CEO's 🤔
- Be an editor for creators
- ব্লগিং করে ছাত্রদের টাকা আয় করার উপায়
- ছাত্র অবস্থায় কিভাবে ন্যাশনাল ড্রপশিপিং বিজনেস করে টাকা আয় করবেন
কিভাবে ছাত্র অবস্থায় টাকা আয় করা যায়
Traditional Tuition বা Part Time Job করে অনলাইনে টাকা আয় করার উপায়
ছাত্রদের টাকা আয় করার উপায় এই আর্টিকেলের সর্বপ্রথম যেই আইডিয়াটা আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব সেটা হচ্ছে ট্রেডিশনাল টিউশনি অথবা যে কোন জায়গায় পার্ট টাইম জব করে টাকা ইনকাম করা। ছাত্র অবস্থায় এই টেকনিকটা সম্বন্ধে জানেনা এমন কোন মানুষ পাওয়া যাবে না।
এটা হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকারী উপায় একজন ছাত্রদের জন্য যারা পড়াশোনা চালিয়ে যাই এবং যে কোন জায়গায় পার্টটাইম টিউশনি করে এবং কোন রেস্টুরেন্ট বা অন্য কোন জায়গায় পার্ট টাইম জব করে নিজের কিছু রোজগার করে।
এই আইডিয়াটা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করার মূল কারণ হচ্ছে আপনারা যখন এই কাজটাকে পার্টটাইম হিসাবে নেবেন তখন এই কাজের পাশাপাশি এনাফ সময় পাবেন যাতে করে একটা বিজনেস দাঁড় করানোর মতো জ্ঞান আপনি আহরণ করতে পারেন। মনে রাখবেন কখনোই এই কাজটাকে পার্ট টাইম থেকে ফুলটাইম করে ফেলবেন না।
কথার কথা ধরুন আপনি এখন পার্ট টাইম জব করে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করছেন কিন্তু আপনার মধ্যে একটা লোভের সৃষ্টি হল এবং এই লোভের সৃষ্টির কারণে আপনি চাইছেন যে আমি দুইটা টিউশনি না করে পাঁচটা করাবেন তাহলে আমার ইনকামটা ৫০ হাজার এগিয়ে ঠেকবে।
আরো জানুনঃ প্রতিমাসে ২৫-৩০ হাজার টাকা উপার্জন করতে চান
এই ঘটনাটা যদি আপনি এপ্লাই করেন তাহলে আপনার এই পার্টটাইম জবটা কিন্তু আর পার্ট টাইম থাকবে না এটা ফুল টাইমে কনভার্ট হয়ে যাবে। পড়াশোনার পাশাপাশি একটি ব্যবসা কিভাবে দাঁড় করানো যায় তা নিয়ে ভাবা উচিত। আপনার যখন এই পার্টটাইম জবটা ফুল টাইমে পরিণত হবে তখন আপনি আর ব্যবসাটাকে নিয়ে ভাবার এনাফ সময় পাবেন না।
অতএব আপনি এমন কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন না যে কারণে আপনি আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি একটি নির্দিষ্ট সময় পাচ্ছেন না যেখানে আপনি সময় ব্যয় করে একটা বিজনেস দাঁড়ানোর জন্য আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন এই কনসেপ্টটা মাথায় রাখবেন আশা করছি।
ফ্রিল্যান্সিং করে ছাত্রদের টাকা আয় করার উপায়
সবার হয়তো একটু হাসি পাচ্ছে তাই না😊। সবাই ভাবছেন ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আমরা সবাই জানি, যে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা যায়। আর আমরা যেহেতু প্রথমে বলেছি আজকে এমন সাতটি এক্সক্লুসিভ আইডি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব যেগুলো করে আপনি পার্ট টাইম জব করার পাশাপাশি পড়াশোনা চালাতে পারবেন এবং একটি ক্যারিয়ার দাঁড় করাতে পারবেন। তাহলে আমি এই সেকশনে এসে কেন ফ্রিল্যান্সিং করার কথা বলছি। কারণ আছে 🤔।
একটু মনোযোগী হন তো প্রথম সেকশনে আমরা কিন্তু আপনাকে একটা ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছি। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে কিছুটা সময় ফ্রিল্যান্সিং করে যেই টাকাটা আয় করবেন এটা দিয়ে আপনার প্রয়োজনীয়তা মেটাতে পারবেন এবং পরবর্তীতে একটা ইনাফ সময় পাবেন যে একটা ব্যবসা কিভাবে দাঁড় করানো যায় তা নিয়ে ভাবার জন্য।
এজন্যই আমরা এই দুই নাম্বারে ফ্রিল্যান্সিংকে রেখেছি। আর ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর টা কিন্তু অনেক বড় এখানে আপনি এত পরিমান কাজ পাবেন যা বলে বোঝানো যাবে না। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করাচ্ছে এবং মার্কেটপ্লেসে কিভাবে কাজ করতে হয় কিভাবে টাকা ইনকাম করতে হয় তার সুন্দর গাইডলাইন প্রদান করছে।
ইনশাল্লাহ আপনাদের সবার সাপোর্ট এবং দোয়া যদি পাই তাহলে আমরা আইটি সমাজের পক্ষ থেকেও এই বছর থেকেই নতুন কিছু ফ্রিল্যান্সিং কোর্স এবং অথেন্টিক গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করব যেখান থেকে আমরা দেশের জন্য দক্ষ ফ্রিল্যান্সার এবং উদ্যোক্তা তৈরি করব যারা কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে।
কানেক্টর হয়ে যেভাবে ছাত্র অবস্থায় টাকা আয় করা সম্ভব
এইবার আপনাদের মাথায় একটু টনক নড়ে বসেছে তাই না। কানেক্টর হওয়া আবার কি জিনিস। আসুন বিষয়টা আপনাদের সঙ্গে একটু বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। একজন কানেক্টর এর কাজ কি? একজন কানেক্টর এর কাজ হল বিভিন্ন মানুষকে কানেক্ট করা।
এই বিষয়টা আপনাদেরকে খুব সহজে বোঝানোর জন্য আমি উদাহরণের মাধ্যমে এটা আপনাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করব। ধরেন আপনি ফেসবুক স্ক্রল করছেন এবং এমন সময় দেখতে পেলেন যে একজন বলছে যে আমার একটা ফেসবুক পেজ আছে সেখানে আমার কিছু লাইক ফলোয়ার লাগবে। আপনি বলে দিলেন যে হ্যাঁ আমি আপনার ফেসবুক পেজে লাইক করার এনে দিতে পারব।
কিন্তু এখানে একটা বিষয় কি মাথায় রেখেছেন আপনি কিন্তু জানেন না যে ফেসবুক পেজে কিভাবে লাইক ফলোয়ার আনতে হয়। কিন্তু আপনি এটা জানেন যে এমন একটা পেজ বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা এরকম ফেসবুক পেজে লাইক ফলোয়ার এনে দেয়।
তখন আপনি কি করলেন ওই মানুষটার যার ফেসবুকে লাইক লাগবে তার কাছ থেকে ওই কাজটা নিলেন এবং যারা ফেসবুকে লাইক ফলোয়ার এনে দেয় তাদের সাথে যোগাযোগ করলেন। দিয়ে তাদের দুজনকে কানেক্ট করে দিলেন এবং এই কানেক্ট করে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি যার জন্য ফেসবুকে ফলোয়ার লাইক এনে দিবেন সেই মানুষটার কাছ থেকে ২০% কমিশন চার্জ করতে পারেন।
এইভাবেই মূলত একটা কানেক্টর এর কাজ সম্পন্ন হয় আর আপনি এটা পার্টটাইম হিসেবে নিতে পারেন বিষয়টা আমার কাছে এতটাই পছন্দ মানে একটা নতুন আইডিয়া যাকে বলে। অনেকেই এই বিষয়টা সম্পর্কে এখনো অবগত হয়নি অতএব আর দেরি না করে এখনই শুরু করে দিন আর কানেক্টর হয়ে ছাত্র অবস্থায় খুব সহজেই টাকা আয় করা শুরু করুন।
Be a writer for CEO's 🤔
আমি জানিনা আপনারা জানেন নাকি বাংলাদেশ হোক বা অন্যান্য দেশ হোক সবাই কিন্তু ইন্সুলেন্সার হতে চাই। বড় বড় কোম্পানি যারা এমডি রয়েছে তারা চায় আমার একটা facebook page থাকুক। সেখানে লাখ লাখ মানুষ ফলো করুক এবং আমার একটা অথরিটি বিল্ড হোক। কিন্তু তারা তাদের কোম্পানিকে গ্রো করার সময় এইখানে এনাফ সময় দিতে পারে না।
এইখানে কিন্তু আপনার একটা ইনকাম সোর্স তৈরি হয়ে যায়। আপনি চাইলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন এবং বলতে পারেন যে আমি আপনার facebook page জন্য কনটেন্ট লিখে দিব এবং আপনার পেজটাকে গ্রো করব।
ধরেন যে সোনালী ব্যাংকের এমডির এরকম একটা চিন্তাভাবনা আছে যে আমার একটা facebook page থাকবে যেখানে লাখ লাখ ফলোয়ার থাকবে এবং আমি আমার কোম্পানির প্রোডাক্টগুলো সেখানে প্রমোট করে সেল জেনারেট করব।
তখন আপনি কি করলেন আপনি সেই এমডির কাছে গিয়ে বললেন যে স্যার আপনি আপনার কোম্পানির সম্পর্কে আমাকে বলুন এবং আমি আপনার পেজটাকে গ্রো করার জন্য সেখানে কন্টেন্ট দিব ইমেজ দিব আরও আনুষঙ্গিক যে বিষয়গুলো লাগবে সেগুলো আমি নিজে করে দিব।
আর আমি এই কাজটা দুই মাস ফ্রিতে করব এবং দুই মাস ফ্রিতে করার পর যদি দেখেন যে আসলেই আপনার পেজটা গ্রো হচ্ছে এবং সেখান থেকে দুই একটা কাস্টমার আপনার কাছে আসছে তারপরে আমরা একটা ডিল করব যে কত টাকা হয়।
এখানে আপনার মাথায় একটা প্রশ্ন থাকতে পারে যে আমি কেন এই কাজটা ফ্রিতে প্রথমে করবো দেখুন আপনি যেহেতু পড়াশোনা করছেন আপনার হাতে অনেক সময় আছে দুই মাস ফ্রিতে করে দিয়ে যদি আপনি তিন মাসের সময় গিয়ে একটা ভালো পরিমাণ ইনকাম ওখান থেকে জেনারেট করতে পারেন তাহলে কেন প্রথমে একটু সেক্রিফাইস করবেন না বিষয়টা কি এমন না।
Be an editor for creators
এই কাজটা মূলত এর ওপরে সেকশনে আমরা যে কাজটার কথা বললাম তার কাছাকাছি বলতে গেলে। এইখানে তাদের একটা প্লাটফর্ম রয়েছে আপনি সেই প্ল্যাটফর্মটাকে কিভাবে আরও গ্রো করবেন সেটা তাদের সঙ্গে বসে আলাপ আলোচনা করে কাজ করতে পারেন। ধরেন আপনি একজন টিকটক এক্সপার্ট এবং টিকটক নিয়ে আপনি রিচার্জ করার পর এমন হয়েছে যে আপনি tiktok নিয়ে যা জানেন তা বাংলাদেশ আর কেউ জানে না।
তখন আপনি কয়েকটা tiktokar কে ধরলেন এবং বললেন যে ভাই দেখো আমি আমার এই তিনটা টিকটক পেইজে ৫০ মিলিয়ন ওয়াচ টাইম এবং ফলোয়ার এনে দিয়েছি তুমি যদি চাও তাহলে আমি তোমার এই টিকটক চ্যানেলটাকে গ্রো করে দিতে পারব এবং আপনি কিভাবে টিকটক চ্যানেলকে গ্রো করবেন তার যথেষ্ট কারণ তাদেরকে বোঝাতে হবে যদি আপনি এটা বোঝাতে না পারেন তাহলে কিন্তু আপনি এটা করতে পারবেন না।
এখানে আমি আরেকটা উদাহরণ দিয়ে আপনাদেরকে বিষয়টা আর একটু ক্লিয়ার করে দেই। এখন অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা তাদের স্টুডেন্টদের রিভিউগুলো এডিট করার জন্য অনেক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর খুঁজছে। যারা ভিডিও এডিটিং খুব ভালো পারে আপনি চাইলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন এবং তাদেরকে গিয়ে বলতে পারেন যে আপনার যেই রিভিউ ভিডিও গুলো রয়েছে যেগুলো আপনারা এডিট করার সময় পান না।
সেগুলো যদি আমাকে দেন তাহলে আমি সেগুলো এডিট করে আপনাদের পেজে বা ইউটিউব চ্যানেলে ছেড়ে দিব এবং সেখান থেকে আপনারা অনেক ভালো ভিউজ পাবেন এইভাবে চাইলে আপনি আপনার ক্লায়েন্টদেরকে কনভেন্স করতে পারেন এবং একজন এডিটর হিসেবে পার্ট টাইম জব করতে পারেন।
ব্লগিং করে ছাত্রদের টাকা আয় করার উপায়
ব্লগিং করে ছাত্রদের টাকা আয় করার মতো সহজ কাজ আর বর্তমান সময়ে একটাও হতে পারে না। এটা আমি ১০০% দিয়ে আপনাদেরকে বলতে পারি। মনে করেন আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে সেখানে কিছু কনটেন্ট দিলেন এবং কন্টেন্ট দেওয়ার পর সেখান থেকে যখন ভিজিটর আসা শুরু করলো তখন আপনি সেখান থেকে মনিটাইজ করে ইনকাম শুরু করতে পারেন। মূলত দুই ভাবেই ব্লগ থেকে ইনকাম করা যায় এক হচ্ছে এডভার্টাইজমেন্ট এর মাধ্যমে আরেকটা হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে।
ছাত্র অবস্থায় কিভাবে ন্যাশনাল ড্রপশিপিং বিজনেস করে টাকা আয় করবেন
আজকের আর্টিকেলের সর্বশেষে আমরা যেটাকে রেখেছি সেটা হচ্ছে নিজ দেশের মধ্যে ড্রপ শিপিং করে ইনকাম জেনারেট করা এটাও কিন্তু একটা পার্ট টাইম জব হিসেবে আপনি করতে পারেন। আচ্ছা এখন আপনাদের মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে ড্রপ শিপিং বিষয়টা আবার কি আর এটা থেকে কিভাবে ইনকাম করব।
মনে করেন যে আপনি চিন্তা করলেন যে আপনি কালকে থেকে ক্যামেরা বিক্রি করবেন এখন আপনার কাছে তো ক্যামেরা নাই তাহলে আপনি ক্যামেরা কোথায় থেকে বিক্রি করবেন তাই না। এবার আপনি কি করলেন ফেসবুকে একটা পেজ ক্রিয়েট করলেন এবং সেখান থেকে অনেক ধরনের ক্যামেরার ছবি আপলোড করে মার্কেটিং করা শুরু করলেন google এ তো ফ্রিতে ক্যামেরা ছবি পাবেন।
এবং মার্কেটিং করতে গিয়ে একপর্যায়ে দেখলেন যে অনেক কাস্টমার আপনাকে মেসেজ করছে যে তাদের ক্যামেরা লাগবে তখন আপনি তাদের কাছ থেকে ক্যামেরার জন্য টাকা নিবেন এবং তাদেরকে বললেন যে ভাই সাত দিন পর আপনার ঠিকানায় ক্যামেরা পৌঁছে যাবে।
এবার আপনার কাজ হবে যারা একচুয়ালি ক্যামেরা বিক্রি করে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা এবং তাদেরকে বলা যে ভাই আমার এই ক্যামেরাটা লাগবে এবং এই ঠিকানায় আপনি ক্যামেরাটা পৌঁছে দিবেন আমি আপনাকে এখনই টাকা পরিশোধ করে দিচ্ছি। এক্ষেত্রে আপনার নিজেকে গিয়ে প্রোডাক্টটা ডেলিভারি করে আসতে হবে না এবং আপনি এখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব অনায়াসে।
লেখকের মন্তব্যঃ টাকা আয় করার পরীক্ষিত ৭টি উপায়
আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা সবাই জানতে পেরেছেন যে স্টুডেন্ট অথবা ছাত্রছাত্রী থাকা অবস্থায় কিভাবে টাকা ইনকাম করতে হয় এবং আমরা যে সাতটা আইডিয়া নিয়ে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করলাম এই সাতটা আইডিয়া সম্পর্কে আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে এবং যদি আরো কোন কিছু বিষয় আপনার জানার থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন।
এবং এমনই সব নিত্য নতুন আইডিয়া পাবার জন্য আইটি সমাজকে ফলো করে রাখবেন এবং আইটি সমাজের সাথেই থাকবেন। কথা হবে আবার আরেকটি অন্য কোন তথ্যবহুল আর্টিকেলে সে পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবাইকে ধন্যবাদ🥰
আইটি সমাজের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url